আমের পরিচিতি

আশ্বিনা

demo-borobagan

 আশ্বিনা(Asina) আম আমের মধ্যে সবথেকে নাবি জাত এই আম।যখন আমের মৌ মৌ গন্ধ শেষ হয়ে যায়,আশ্বিনা  ঠিক সেই সময়ে হাজির হয় তার নিজ রুপে।আশ্বিনার আকার ফজলি আমের প্রায় সমতুল্য।এর ত্বকের রং কালচে ও সবুজ।নিচের দিক চুচালো আকৃতির।মজার ব্যাপার হলো আমটি পাকা আবস্থায় কাচার মত দেখা যায়।এর খোসা মাঝারি মোটা।শাঁস সাধারনত হলুদ ও হলুদাভাভ হয়ে থাকে। আশ্বিনা আমের গাছ মাঝারি থেকে দীর্ঘ আকৃতির হয়ে থাকে।
যখন  অন্য আমের মুকুলে পুরো বাগান মুখরিত সেই সময় গাছে সোনালি রং  নিয়ে আশ্বিনায় হাজির এই আমের মুকুল।গাছে মুকুল আসার পর প্রায় ৫-৬ মাস সময় পাকতে সময় লাগে।এই আম সাধারনত বর্ষাকালে পাকে।
আকারভেদে এই আম ৪০০-৫০০ গ্রামের হয়ে থাকে।সাধারনত এক কেজি আমে দুই থেকে তিন ধরে।এই আম তুলনামূলক কম মিষ্টি।কাচা অবস্থায় খেতে টক।আশ্বিনা পাকা আম খেতে আনারসের মত কিছুটা।এই আম ২০% মিষ্টি।এই আম খাবার উপযোগি প্রায় ৭৭ ভাগ। আশ্বিনা আমের আচার মুখ রোচক খাবার, রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি।

আকারভেদে এই আম ৪০০-৫০০ গ্রামের হয়ে থাকে।সাধারনত এক কেজি আমে দুই থেকে তিন ধরে।এই আম তুলনামূলক কম মিষ্টি।কাচা অবস্থায় খেতে টক।আশ্বিনা পাকা আম খেতে আনারসের মত কিছুটা।এই আম ২০% মিষ্টি।এই আম খাবার উপযোগি প্রায় ৭৭ ভাগ। আশ্বিনা আমের আচার মুখ রোচক খাবার, রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি।

যেহেতু এই আম সব থেকে নাবি তাই এই আমে প্রচুর মুনাফা রয়েছে।কারণ এই  আম বাজার দখল করার সময়  কোন আম থাকে না বাজারে। বাংলাদেশে  এই আম সব জেলায় কমবেশী পাওয়া যায়।তবে সব থেকে বেশী দেখতে পাওয়া যায় আমের রাজধানী খ্যাত চাঁপাইনবাবগন্জ জেলায়। এছাড়া রাজশাহী, নওগা জেলায় চোখে পড়ে আশ্বিনা আম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *